দেশে একদিকে যেমন লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা তেমনই আশা জোগাচ্ছে ক্রমবর্ধমান সুস্থতার হারও। করোনা আতঙ্কের মাঝেই মাস্ক, স্যানিটাইজার সহ বাড়তি সতর্কতা নিয়ে জীবন ও জীবিকার লড়াইয়ে নেমেছে সাধারণ মানুষ। সচেতনতাই জোগাচ্ছে লড়াইয়ের অক্সিজেন। আস্তে আস্তে খুলেছে দোকানপাট, শুনশান রাস্তায় ফের দেখা গেছে মানুষের সমাগম, দীর্ঘ ৬ মাস পর চলতে শুরু করছে মেট্রো রেলের চাকা। তবে এই ‘নিউ নর্ম্যাল’ জীবনে ছোট্ট গাফিলতিই ডেকে আনতে পারে বড়সড় বিপত্তি। বেখেয়ালে বাড়ি বয়ে আসতে পারে ভাইরাস। ডেইলি নিউজ রিলের তরফে বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রদীপ কুমার দাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে এই বিষয়ে তিনি বাড়তি কিছু সতর্কতা মেনে চলার পরামর্শ দেন।
তিনি জানান, “ঘরে থেকেও ছোট্ট ভুলে আমরা কিন্তু সংক্রামিত হতে পারি। এই আনলকপর্বে আমাদের রুজি রুটির তাগিদে হামেশাই বাইরে বেরোতে হচ্ছে, কিন্তু আমরা সচেতন থাকলেও আমার সংস্পর্শে থাকা ব্যক্তিটির অসচেতনতা আমাদের বিপদ ডেকে আনতে পারে। এছাড়া আমাদের বাড়িতে যে ভেন্ডররা প্রতিদিন জিনিস দিতে আসেন, তাদেরও সচেতনতার অভাবে ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটতে পারে।” তাই এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের দাওয়াই আরও বেশি সচেতন থাকতে হবে, কেবল নিজে নয় পাশের মানুষটাকেও করোনার বিরুদ্ধে লড়তে আরও বেশি সতর্ক থাকার বার্তা দিয়ে যেতে হবে।
Discussion about this post