মিঠে হোক বা জর্দা, ঝাল হোক বা আগুন পান মুখে পড়লেই যেন ঠিকরে আসতে চায় এক অন্যরকম ব্যক্তিত্ব। আর পানের চাহিদার তাই শেষ নেই। সেই পান নিয়েই ইতিমধ্যে জানা গিয়েছে এক রমরমা তথ্য। শোনা যাচ্ছে, নদিয়ার করিমপুরের পান পাড়ি জমাতে চলেছে সুদূর ইউরোপে। প্রশাসনিক ভাবে তার তোড়জোড়ও শুরু হয়েছে জোর কদমে। নদীয়া জেলার নাম পানচাষের খ্যাতিতে মেলে। জেলার বিভিন্ন ব্লকে চলে এই চাষ। তবে করিমপুর ও তেহট্টে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পান চাষ হয়ে থাকে। নদীয়া জেলায় এই মুহূর্তে এক হাজার হেক্টর জমিতে পানচাষ হয়। যার মধ্যে শুধু করিমপুর-১ ও ২ ব্লক ও তেহট্ট-১ ব্লকেই সাড়ে চারশো হেক্টর জমিতে পানচাষ হয়ে থাকে। যেখান থেকে প্রতি বছর প্রায় আড়াই লক্ষ মোট পান উৎপাদন হয়।
তবে শোনা গেছে, এই পরিমাণটাও বিগত কয়েক বছরে অনেকটাই কমেছে। এক সময়ে শুধু করিমপুর-১ ব্লকেই দেড় হাজার হেক্টর জমিতে পান চাষ হতো। এখন সেটা কমে ৩৫০ হেক্টর হয়েছে। এমনকি আগে নাকি প্রায় সাত হাজার চাষী পানচাষের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এখন সেখানে বড় জোর এক হাজার চাষি পানচাষ করেন। অন্যদিকে, রপ্তানির পরিমাণ কমলেও জেলার পান পাঠানো হয়ে থাকে বাংলাদেশ, ভুটান সহ আশেপাশের দেশে। কিন্তু এবার টার্গেট ইউরোপিয়ান দেশগুলো। তালিকায় রয়েছে আরব দেশগুলোও।
তবে শোনা গেছে, এই পরিমাণটাও বিগত কয়েক বছরে অনেকটাই কমেছে। এক সময়ে শুধু করিমপুর-১ ব্লকেই দেড় হাজার হেক্টর জমিতে পান চাষ হতো। এখন সেটা কমে ৩৫০ হেক্টর হয়েছে। এমনকি আগে নাকি প্রায় সাত হাজার চাষি পানচাষের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এখন সেখানে বড়জোর এক হাজার চাষি পানচাষ করেন। অন্যদিকে, রপ্তানির পরিমাণ কমলেও জেলার পান পাঠানো হয়ে থাকে বাংলাদেশ, ভুটান সহ আশেপাশের দেশে। কিন্তু এবার টার্গেট ইউরোপিয়ান দেশগুলো। তালিকায় রয়েছে আরব দেশগুলোও।
Discussion about this post